ভ্যাম্পায়ার নাম্বার - Vampire Number
অনেক দিন ধরে বসবো বসবো করে আর লেখাতে বসা হইতেছিল না, আজ বসলাম।
আজকে কথা বলবো ভ্যাম্পায়ার নিয়ে। চিন্তা করতে পারো আজকে মনে হয় ভুত- প্রেতাত্মা নিয়ে কথা হবে। কিন্তু না আজকে আমি ম্যাথ নিয়ে কথা বলবো।
কিছুদিন আগেই আমি এইটা সম্পর্ক এ জানতে পারি।
আজকের টপিক হলো ভ্যাম্পায়ার নাম্বার। এইটা সাধারণত n ডিজিটের সংখ্যার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এইখানে n = জোড় সংখ্যা। মনে করো ৪ ডিজিট এর একটা নাম্বার আছে, এই নাম্বার ভ্যাম্পায়ার নাম্বার তখনি বলতে পারব যখন এই ৪ ডিজিট এর নাম্বারকে দুইভাগে ভাগ করে অর্থাৎ ২ ডিজিট এর দুইটা নাম্বার বানিয়ে তার গুণফল যদি সেই ৪ ডিজিটের নাম্বার এর সমান হয় তাহলে আমরা সেই নাম্বারকে ভ্যাম্পায়ার নাম্বার বলতে পারব।
উদাহরণ হিসেবে ১২৬০ কে ধরা যায়, এই ৪ ডিজিট এর সংখ্যা থেকে প্রতিটি ডিজিট আলাদাভাবে বের করে ২ ডিজিটের ২ টা সংখ্যা ২১ আর ৬০ নিয়ে গুণ করলে আমরা আবার ১২৬০ সংখ্যাটি পাই তাই ১২৬০ কে ভ্যাম্পায়ার নাম্বার বলে।
এ রকম আরও অনেক সংখ্যা আছে যেমন ---
1260, 1395, 1435, 1530, 1827, 2187, 6880, 102510, 104260, 105210, 105264, 105750, 108135, 110758, 115672, 116725, 117067, 118440, 120600, 123354, 124483, 125248, 125433
Comments
Post a Comment